The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
গাছের বৃদ্ধির যেকোনো অবস্থাতেই এ রোগ হতে পারে। মাটির ঠিক উপরে গাছের কাণ্ডে লালচে বাদামি দাগ পড়ে। ধীরে ধীরে এই দাগ বিস্তার লাভ করে। বেশি হলে শিকড়েও ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত অংশ আস্তে আস্তে শুকিয়ে যায় ফলে গাছ দুর্বল হয়। ফলন কম হয়, কখনো কখনো গাছ মরেও যেতে পারে।
হার্টের যত্নে এবং সুস্থ্য ধরে রাখতে ড্রাগন ফল বেশ কার্যকারী। ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন রকম উপকারি উপাদানের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ । ওমেগা-৩ এবং ৯ আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারক। তাই হার্টে সুস্থ্য রাখতে ও ভালোভাবে জীবন-যাপন করতে ড্রাগন ফল দ্ধারা উপকৃত হওয়া সম্ভব। ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে হার্টের অসুস্থ্যতার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া এটি আমাদের মানসিক চাপ কমাতেও বেশ ভালো ভূমিকা রাখে।
২-০.৪৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪-২৫ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ও রিবোফ্লাভিন থাকে খুব অল্প। লাল শাঁসের ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে বেশি। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাতের পরিবর্তে এ ফল উত্তম। তাইওয়ানের ডাক্তাররা ডায়াবেটিক রোগীদের ভাতের বদলে এ ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এমনকি এ ফল রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় তা কেষ্ঠ্যকাঠিন্যও দূর করে।
যেভাবে চাষ করবেন: সারা বছরই ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। ভালো ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপণ করাই উত্তম। প্রায় সব ধরনের মাটিতে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়। তবে জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ বেলে দোআঁশ মাটির ড্রাগন চাষের জন্য উত্তম।
ঙ. তৃতীয় গ্রেডের ইটের ক্ষুদ্র চিপস/খোয়া - ১০%
ক্যাপসিকাম চাষে ঝুঁকছেন ভোলার কৃষকরা
মালয়েশিয়া থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
আলহামদুলিল্লাহ! বর্তমানে অনেক সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে ছাদ বাগানের সুন্দর দৃশ্য। শহর এলাকায় অট্টালিকার ভিড়ে সবুজ পরিবেশ যেখানে হারিয়ে যাচ্ছে, সেখানে ছাদ বাগান করার মাধ্যমে শহর এলাকায় গড়ে উঠছে সবুজ পরিবেশ। একটি ছাদ বাগানে ফল গাছ, ফুল গাছ, ও সবজি চারা, যাই হোক সেগুলো নির্দিষ্ট দূরত্ব পর পর লাগানো, নিয়মিত ভাবে পানি দেয়া, ও ভালভাবে যত্ন নেয়ার মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারে একটি আধুনিক ছাদ বাগান।
ড্রাগন গাছের কান্ড সাধারণত ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগ হলে গাছের কান্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ওই অংশে পচন শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে পচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, সাফ, থিওভিট ইত্যাদি) এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক ২+২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে মিশিয়ে সমস্ত কান্ডে প্রয়োগ করতে হবে।
ইরিগেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ
হারিয়ে যাওয়া এক ইসলামিক লাইব্রেরি থেকে যেভাবে আধুনিক গণিতের জন্ম
পাত্রে রোপণ এবং অনানুষ্ঠানিক বাগান সেটিংস জন্য উপযুক্ত।
ড্রাগন ফলে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য উপকারি ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। more info অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সাধারণত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি আমাদের স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড উপাদান যা আমাদের দেহে শ্বেত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীরা উপকৃত হতে পারে। পাশাপাশি ত্বকের জন্যও বেশ উপকারক।
ছাত্রলীগের সমাবেশ ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে মাইকিং